পুরুষ যদি বীজ হয় নারী হল মাটি। নারী হলো জীবনের নির্মাণ করে। বিলিয়ন বছরের জীবন ও অস্তিত্বের এই পথচলায় নারীই একমাত্র যে কিনা জীবনের নির্মাণ করে চলেছে। তাই এই মহাবিশ্বকে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হলে মাটির কোনো বিকল্প নেই। মাটি যদি ঘাতক হয় কর্দমাক্ত অনুর্বর হয় তাকে আবাদি তে রূপান্তরিত করার রহস্য প্রকৃতিতে বিদ্যমান। জীবন সাজাতে হলে অস্তিত্ব রক্ষার কোনো বিকল্প নেই অস্তিত্ব থাকলে জীবন আবাদি তে পরিণত হবে যা প্রকৃতি ও পৃথিবী ও এই মহাবিশ্বের অংশমাত্র।
পুরুষ হলে বীজ, নারী হল মাটি, নারী হল প্রকৃতির সর্বোচ্চ ও শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। নারীরাই জীবনের নির্মাতা। কোটি কোটি বছরের জীবন-অস্তিত্বের এই পথচলায় নারীরাই একমাত্র জীবন গড়ছে। তাই এই মহাবিশ্বকে টিকে থাকতে হলে মাটির কোনো বিকল্প নেই। মাটি মারাত্মক এবং কর্দমাক্ত ও অনুর্বর হলে তা আবাদি জমিতে রূপান্তরের রহস্য প্রকৃতিতে বিদ্যমান। জীবনকে সংগঠিত করতে হলে বেঁচে থাকার বিকল্প নেই। যা নারীর মাধ্যমেই উন্মেষ ঘটে। যখন নারী ও পুরুষ( বীজ ও মাটি) একত্রিত হয় তখন সৃষ্টির গোপন অবর্ণনীয় রহস্য জট খুলতে থাকে। নন্দিত ও এই নিন্দিত পথে যখন সৃষ্টির অমর বার্তা চার দিকে সূচিত হয় তখন আমাদের এই পটভূমি জীবন ও অস্তিত্বের সমারোহে পরিপূর্ণ।
পুরুষ হলো বীজ, নারী হলো মাটি, নারী হলো প্রকৃতির সর্বোচ্চ ও শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। নারীই জীবনের স্রষ্টা। কোটি কোটি বছরের জীবন-অস্তিত্বের এই পথচলায় নারীরাই একমাত্র জীবন সৃষ্টি ও নির্মাণ করে চলেছে। তাই এই মহাবিশ্বকে টিকে থাকতে হলে মাটির কোনো বিকল্প নেই। মাটি যখন মারাত্মক এবং কর্দমাক্ত এবং অনুর্বর, তখন এর আবাদযোগ্য জমিতে রূপান্তরের রহস্য প্রকৃতিতে বিদ্যমান। জীবনকে সংগঠিত করতে হলে বেঁচে থাকার বিকল্প নেই। যা নারীর মাধ্যমে উদ্ভূত হয়। নারী-পুরুষ (বীজ ও মাটি) একত্রিত হলে সৃষ্টির অবর্ণনীয় রহস্য উন্মোচিত হতে থাকে। আমাদের এই পটভূমি জীবন এবং অস্তিত্বের আনুষ্ঠানিকতায় পূর্ণ যখন সৃষ্টির অমর বার্তা এই আনন্দময় এবং নিন্দিত উপায়ে চারিদিকে পৌঁছে দেওয়া হয়।